কেশবপুরে জমি নিয়ে বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপÿরা হামলা চালিয়ে মহিলাসহ ১০ জনকে মারপিট করাসহ স্বর্ণলস্কার জোরপূর্বক ছিনিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আহত ১০ জনের মধ্যে গুরম্নতর আহত ৪ জনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেস্ন্রক্ে্র ভর্তি করা হয়েছে।
বাকি আহতরা স্থানীয় চিকিৎসা নিয়েছে।এঘটনায় আব্দুস সামাদ সরদার বাদি হয়ে ৭ জনের নাম উলেস্নখ করে কেশবপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে।থানার লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে উপজেলার সন্যাসগাছা গ্রামের মৃত মহাতাব উদ্দীন সরদারের ছেলে আব্দুস সামাদ সরদারের সাথে একই গ্রামের মৃত আনছার আলী ফকির ছেলে মোতালেব ফকির,মৃত মোবারেক আলী ফকিরের ছেলে রহিম ফকির,করিম ফকির,কাদের ফকির,আব্দুর রাজ্জাক ফকিরের ছেলে ইলিয়াস ফকির,মৃত কাশেম আলী শেখের ছেলে আব্দুল শেখ,আব্দুল শেখের ছেলে হোসেন আলী শেখের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে সন্যাসগাছা ১৪০ নং মৌজার সাবেক ১৫৬৪,১৫৬৫,১৫৬৬ দাগের ১ একর ৪৯ শতক জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসাসহ প্রতিপÿরা অত্যাচার,নির্যাতন,জমির ফসলের ÿয়,ÿতি,আদালতে যড়যন্ত্রমুলক মামলা হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে। এইর জের ধরে গত ১৩ মার্চ রবিবার সকালে প্রতিপÿরা অঞ্জাতনামা ১৩/১৪ জনকে সাথে নিয়ে জনতাবদ্ধ হয়ে হাতে লোহার রড,ষ্টিলের রড,সাবাল,বাঁশের লাঠি নিয়ে জমি ধান রোপনে বাঁধা দেয়াসহ সামাদ সরদার,আবু তালেব,আলমগীর হোসেন,আব্দুস সালাম,জামাল কামালকে মারপিট করতে থাকে। এসময় মজিদা বেগম,মনোয়ারা বেগম,মৌসুমী বেগম,শিরিনা খাতুন ঠেকাতে গেলে তাদেরকে মারপিট করে আহত করাসহ শিরিনা খাতুনের পরনের শাড়ী কাপড় টানা হেচড়া করে শস্নীলতাহানী চেষ্টা করে ও তার গলায় থাকা ৭০ হাজার টাকার মূল্যের একটি স্বর্নের চেইন জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেয়।এছাড়া মৌসুমী বেগমের কানে থাকা ৫২ হাজার টাকার মূল্যের স্বর্ণের দুল ছিনিয়ে নেওয়াসহ মারপিট করে গুরম্নতর আহত করে প্রতিপÿরা।আহতরা হলেন,মজিদা বেগম(৫০),মনোয়ারা বেগম(২৮),মৌসুমী বেগম(২৭),শিরিনা খাতুন(৩০),আবু তালেব(৩৫),আলমগীর হোসেন,(২৬),সালাম(৩০),জামাল(৩৫),কামাল(৪০)সামাদ সরদার(৫৫)।আহত ১০ জনের মধ্যে গুরম্নতর আহত মজিদা বেগম,মনোয়ারা বেগম,মৌসুমী বেগম,শিরিনা খাতুনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেস্ন্রক্ে্র ভর্তি করা হয়েছে। এব্যাপারে মোতালেব ফকিরের বক্তব্য নেওয়ার জন্য বারবার ফোন দেওয়া হলেও তার ফোন বন্ধ থাকায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। এব্যাপারে কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ বোরহান উদ্দীন বলেন,অভিযোগ পেয়েছি,তদন্ত্ম পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।