কেশবপুর উপজেলার ৭ নং পাঁজিয়া ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের বেলকাটি গ্রামে যশোরের নবাব নামে একটি এড়েঁ গরম্ন বিক্রি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন গরম্নর খামার মালিক আবুল কালাম মোড়ল নামে এক যুবক।
রবিবার সকালে উপজেলার বেলকাটি গ্রামের আব্দুল জব্বার মোড়লের বাড়িতে গিয়ে জানা গেছে তার ছেলে আবুল কালাম মোড়ল গত ৭ বছর আগে বাড়ির পাশে একটি গরম্নর খামার করেন। খামার মালিক আবুল কালাম মোড়ল জানান,আমার খামারে গভী গরম্ন পালন করে লাভবান হলেও যশোরের নবাব নামে এড়েঁ গরম্নটি বিক্রি নিয়ে বিপাকে পড়েছি। গত ঈদে ট্রাকে করে ঢাকায় নবাব নামে পরিচিত এড়েঁ গরম্ন বিক্রি করার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্ত্ম গরম্ন ব্যবসায়ীরা নবাব নামে এড়েঁ গরম্নটির দাম বলে ছিল ৯ লাখ টাকা বললেও পরে ঐ ব্যবসায়ীরা গরম্নটি ক্রয় না করায় বাড়িতে ফিরেয়ে আনা হয়েছিল। ঢাকায় গরম্ন নিয়ে যাওয়া আমার অনেক টাকা খচর হয়েছে। স্থানীয় গরম্ন ব্যবসায়ীরা আমার বাড়ি ভিড় জমালেও গরম্নর দাম কেউ বলছে না। যার ফলে আমি এখন ÿতিগ্রস্থর আশকায় ভুগছি। আমার খামারে বর্তমান যশোরের নবাব নামে এড়েঁ গরম্নসহ ৪ টি গরম্ন রয়েছে।