শেখ হাসিনার বাংলাদেশ ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ প্রতিপাদ্যকে সামনে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যে খাদ্য অধিদপ্তর পরিচালিত চলতি বছরের গত ২০ জানুয়ারী থেকে কেশবপুরে ওএমএস ৪টি ডিলারে চাল ও আটা বিক্রয় শুরম্ন হয়েছে।
নির্ধারিত মূল্যে ওএমএস চাল ও আটা পেয়ে অসহায় ব্যক্তিরা খুশি হচ্ছে। রবিবার সকালে পৌর শহরের ৪ টি ডিলার ঘুরে দেখা গেছে উপজেলার,ব্রÿকাটি,হাবাসপোল,বালিয়াডাঙ্গা,মধ্যকুল,সুজাপুর,আলতাপোল,বাজিতপুর,সাবদিয়া,মাগুরখালী,পাঁজিয়া,গড়ভাঙ্গা,রামচন্দ্রপুর,ব্যসডাঙ্গা,ভোগতি,মজিদপুর,শ্রীফলা,শ্রীরামপুর,খতিয়াখালী,মাগুরাডাঙ্গা,মূলগ্রামবকুলতলা,সাতবাড়িয়া,বেগমপুরসহ উপজেলার ভিভিন্ন গ্রাম থেকে আসা ক্রেতারা সকাল থেকে লাইনে দাড়িয়ে স্বাস্থবিধি মেনে মুখে মাস্ক ব্যবহার করে ক্রেতার চাল ও আটা নিয়ে যাচ্ছে। ৩০ টাকা দরে ৫ কেজি চাল ও ১৮ টাকা দরে ৫ কেজি আটা দেওয়া হচ্ছে প্রতি ব্যক্তিকে বলে ডিলার মালিকরা জানিয়েছেন। জিলার মালিকরা হলেন,স্বপন মুখার্জি,জয় ভদ্্র জগায়,অহিদুজ্জামান.বিষ্ণপদ।কেশবপুর চাল ও আটার ডিলার রয়েছে চিংড়া মোড়,কালাবাসার মোড়,চারানী বাজার ও কলেজ মোড়ে। সপ্তাহে ৬দিন এ ৪টি ডিলারে সকাল ৯ টা থেকে চাল ও আটা বিক্রয় করা হয়। রাজনগর বাঁকাবার্শি গ্রামের অসহায় দিনমজুর আব্দুল খালেক জানান,সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যে চাল ও আটা পেয়ে তিনি অনেক খুশি। তিনি সপ্তাহে ৩দিন ডিলার মালিক স্বপন মুখার্জির নিকট থেকে চাল ও আটা কিনে নিয়ে যায়। রামচন্দ্রপুর,ব্রÿকাটি,খাতিয়াখালী,সুজাপুর,ভোগতী,ব্যসডাঙ্গা থেকে আসা রহিমা বেগম,ছখিনা বেগম,আব্দুর রহিম,মোস্ত্মাফিজুর রহমান,ইউসুচ আলী,মজিবার রহমান,আজিজুর রহমান,মিলন হোসেন,শফিকুল ইসলাম,রফিকুল ইসলাম,আবু দাউদ,আলমগীর হোসেন,মিজানুর,আজিবার রহমান,আলাউদ্দী,ইদ্রসি আলী,মনিরম্নল ইসলাম,রবিউল ইসলাম,কাশেম আলী,মনোয়ার বেগম,সুফিয়া বেগম,জরিনা বেগম,হালিমা বেগমসহ অনেক দুঃস্থ ব্যক্তিরা জানান,সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যে চাল ও আটা পেয়ে তারা খেয়ে দইে খুব ভালো আছে।তারা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে স্বাস্থবিধি মেনে মুখে মাস্ক ব্যবহার করে চাল ও আটা কিনে বাড়িতে নিয়ে যায়। সরকার ডিলারের মাধ্যমে যে চাল দিচ্ছি সেটা খুব ভালো চাল ও আটাও ভালো। সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যে চাল ও আটা দেয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘয়ু মঙ্গল কামনা করেছেন চাল ও আটা নিতে আসা ব্যক্তিরা।ওএমএস জিলার মালিক স্বপন মুখার্জি,জয় ভদ্্র জগায়,অহিদুজ্জামান.বিষ্ণপদ সাংবাদিকদের জানান, ৩০ টাকা করে ৫ কেজি চাল ও ১৮ টাকা করে ৫ কেজি আটা দেওয়া হচ্ছে প্রতি ব্যক্তিকে। প্রতিদিন স্স্নিপ এর মাধ্যমে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যে চাল ও আটা ২শত জনের গবীর,দুঃস্থ মানুষের মাঝে বিক্রয় করা হচ্ছে। তাদের ডিলারে প্রতিদিন ১ টন চাল ও চাল টন আটা দেয়া হয়। ওএমএস চাল ও আটা বিক্রয়ের সময় উপজেলা ট্যাগ অফিসার উপস্থিত থাকেন। তাদের ডিলারে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ শত মানুষ চাল ও আটা নিতে আসে। কিন্তু ২শত জন এই চাল ও আটা পেয়ে থাকেন। বাকি মানুষ গুলো চাল ও আটা না পেয়ে বাড়িতে ফিরে যায়।তাই সরকার যদি ডিলার মালিকদের আরো বেশি করে চাল ও আটা দেয় তাহলে কেউ খালি হাতে বাড়ি ফিরে যাবে না। ডিলার মালিকরা আরো চাল ও আটা বেশি পাই সেজন্য সরকারের নিকট দাবি জানিয়েছেন ডিলার মালিকরা।