কেশবপুরে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে মারপিট করে গুরম্নত্বর জখম করা অভিযোগ পাওয়া গেছে। আহত শামীমা বেগমকে উদ্ধার করে কেশবপুর হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ঘটনায় প্রবাসীর স্ত্রী শামীমা বেগম বাদি হয়ে ২ জনের না উলেস্নখ করে কেশবপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছে।
থানার অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে, কেশবপুর উপজেলার সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের কোমরপোল গ্রামের মৃত আলিয়ার রহমান সরদারের ছেলে মিনহাজ সরদার গত ১১ বছর পুর্বে মালদ্বীপ প্রবাসে কর্মজীবী। তার স্ত্রী শামীমা বেগম (৩৫) তার দুই সন্ত্মানকে নিয়ে তার স্বামীর পির্ত্রালয়ে বসবাস করে আসছে। প্রতিবেশী ওমর আলী সরদারের পুত্র আনিসুর রহমান সরদার (৫৫) ও তার ছেলে রম্নবেল হোসেন (৩০) প্রায় তার স্বামী বাড়িতে না থাকার সুবাধে পারিবারিক ভাবে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কারনে অকারণে শামীমা বেগমের সাথে বিরোধ সৃষ্টি করে। গত ৭ ফেব্রম্নয়ারি প্রতিবেশী আনিসুর রহমান সরদারের একটি ছাগল শামীমা বেগমের বাড়ির আগ্নীনায় এসে গাছ-গাছালির ক্ষতি করতে থাকে। এ সময়ে শামীমা ছাগলটি তাড়িয়ে দেয়। যার কারণে আনিসুর রহমান সরদার ক্ষীপ্ত হয়ে সে ও তার ছেলে মিলে শামীমার বাড়িতে অনাধিকার প্রবেশ করে তার চুলের মুঠো ধরে লাঠি দিয়ে শারীরিক ভাবে মারপিট করে রক্তাক্ত ফুলা জখমসহ শস্নীলতাহানীর চেষ্টা করে এবং বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি ও হুমকি দেয়। আহত শামীমা বেগমকে উদ্ধার করে কেশবপুর হাসপাতালে ভর্তি করে। কিছুটা সুস্থ হয়ে কেশবপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। শামীম বেগম তার সন্ত্মানদের নিয়ে বর্তমানে নিরাপত্তা হিনতায় ভুগছে। এ ব্যাপারে কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ বোরহান উদ্দিন জানান, শামীমা বেগমের একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত্ম পূর্বক আইনগত ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।