লালমনিরহাট জেলার আদিত মারি উপজেলার ভেলাবাড়ি ইউনিয়নের মহিষ তুলি ৬ নং ওয়ার্ডের সীমান্ত পার্শ্ববর্তী ভারত থেকে নেমে আসা মালদহ রত্নাই নদীটির ৫০ বছরও হয়নি। আরো জানা যায় যে নদীটির পশ্চিম পাশে ১০ হাজার লোকের জনবসতি, এবং একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় একটি উচ্চ বিদ্যালয় ও ৩ টি মাদ্রাস ও ভারতীয় ৯২২ নং পিলিয়ারের পার্শ্ববতী বাংলাদেশে বর্ডার গাড বিজিবি ক্যাম রয়েছে। নদীটির পূর্ব পাশে ৭ হাজার লোকে জনবসতি, রয়েছে দ্বিতীয় তলা একটি মাদ্রাসা দুইটি প্রাথমিক বিদ্যালয় একটি বাজার। এবং কি দুইটি বাংলাদেশ বর্ডার গাড় বিজিবি ক্যাম ও রয়েছে। বন্যার সময় সাধারণ জনগণ থেকে গরু ছাগল শিক্ষক শিক্ষার্থী পারাপারের চরম দুর্ভোগে পোহাতে হচ্ছে। আরো দুর্ভোগে পোহাতে হচ্ছে বর্ড়ার গার্ড় বিজবির টহলের পারাপারের চরম দুর্ভোগে পোহাতে হচ্ছে। রত্নাই মালদহ নদীটি খেয়াঘাট নামে পরিচিত কারণ প্রতিবছর এক লক্ষ ৬০ হাজার থেকে 2 লক্ষ টাকা উপজেলা ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে ডাক হয়।জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় পারাপার হতে হচ্ছে ১৭ হাজার জনবসতির লোকজন, আরো জানা যায় যে বিগত সরকার অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা করে আশ্বাস দিয়ে গিয়েছিলেন কিন্তু মানুষের চরম দুর্ভোগ কখনো কমেনি দিন দিন নদীটির বাঁধ ভেঙ্গে গ্রামের দিকে প্লাবিত হচ্ছে।