কশেবপুরে অবাদে কাটা হচ্ছে ফসলী জমরি মাট,ি আর এই মাটি বক্রিি করে দওেয়া হচ্ছে পাশ্বর্বতি ইট ভাটাসহ বিভিন্ন স্থানে।স্থানীয় মাটি কনো-বচো সন্ডিকিটেরে সহায়তায় শহররে প্রধান সড়ক দয়িে অবধৈ ট্রাক্টর দয়িে এই মাটি নওেয়া হচ্ছে ভাটাসহ বিভিন্ন জায়গায়।বাঁধাহীনভাবে কৃষি জমরি মাটি কাটার ফলে একদকিে যমেন আশানারুপ ফসল উৎপান ব্যাহত হচ্ছে অন্য দকিে যন্ত্র-তন্ত্র ভাবে ব-েপরোয়া গততিে মাটর্ভিতি ট্রাক্টর চলাচলরে কারনে যাতায়াতরে রাস্তা বনিষ্টরে পাশাপাশি সড়কে র্দূঘটনা বৃদ্ধি পয়েছে।েঅবৈধভাবে মাটি কেটে বিক্রির অপরাধে গত মার্চ মাসে দু মাটি ব্যবসায়ীকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করে ছিলেন,উপজেলা সহকারি কমিশনার(ভূমি) মোঃ আরিফুজ্জামান।
জানা গছে,েকশেবপুর পৌর শহরসহ উপজলোব্যাপী প্রতদিনি শতাধকি মাটর্ভিতি অবধৈ ট্রাক্টর উপজলোর এক প্রান্ত থকেে অন্য প্রান্তে বপেরোয়া গততিে দাপয়িে বড়োচ্ছ।ে আর এই ট্রাক্টররে মাটি মইেন সড়কে পড়ে প্রায় প্রতদিনিই র্দূঘটনা ঘটে চলছে।ে প্রশাসনরে পক্ষ থকেে এই মরনযান বন্ধে র্কাযকরী ব্যবস্থা গ্রহন না করায় দনি দনি তারা আরো বপেরোয়া হয়ে উঠছে।ে গত বছরের ৮ র্মাচ উপজলো পরষিদরে মাসকি আইন শৃংখলা কমটিরি সভায় উপজলো প্রশাসন ভ্রাম্যমান আদালত ও থানা পুলশি ট্রাফকি আইনরে প্রয়োগ করে ট্রাক্টররে চলাচল বন্ধরে ব্যবস্থা গ্রহনরে সদ্ধিান্ত নয়ো হয়। সম্প্রতি ট্রাক্টররে ছবি তুলতে গয়িে এক সাংবাদিককে হুমকি ও তার ক্যামরো ছনিতাইয়রে ঘটনা ঘটে ছিলো,্এসব ট্রাক্টরের ছবি তুলে গেলে হুমকির শিকার হতে হচ্ছে সাংবাদিকদের। এতকছিুর পররে অদ্যবধি এই সন্ডিকিটেরে বরিুদ্ধে কঠোর কোন ব্যবস্থা গ্রহন না করায় প্রশাসনরে ভূমকিা নয়িে জনমনে প্রশ্ন দখো দয়িছে।ে ট্রাক্টর চালক ও মালকিদরে গঠতি কমটিি দ্বারা প্রভাবতি হওয়ার কারনে স্থানীয় প্রশাসন তাদরে বরিুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নচ্ছিে না বলে ভুক্তভুগদিরে অভযিোগ। একাধকি সূত্রে জানা গছে,ে কশেবপুর সবকটি ব্রকিসে প্রতদিনি কৃষি জমি থকেে ট্রাক্টরে মাটি আনা নয়ো করা হচ্ছ।ে কৃষি জমরি মাটি কাটা বা বক্রিি করার পছিনে স্থনীয় মাটি খগেো একটি সন্ডিকিটে জড়তি।এই সন্ডিকিটে স্থানীয় প্রশাসন থকেে শুরু করে রাজনতৈকি নতো বা প্রভাবশালীদরে ম্যানজে করে থাকনে। মাটি বহনকারী ট্রাক্টর মইেন সড়ক দয়িে চলাচলরে সময় মাটি ছটিে রাস্তায় পড়ে সটেি র্কদমাক্ত হয়। যার ফলে সড়কে র্দূঘটনার সৃষ্টি হয়। এছাড়াও বভিন্নি নচিু জমতিে মাটি নয়িে ভরাট করা হচ্ছ।ে খরচ কম হওয়ায় র্সবক্ষত্রেইে ট্রাক্টররে ব্যবহার করা হচ্ছ।ে ড্রাইভংি লাইসন্সে বহিীন এই মরনযান কশিোর ও অল্প বয়স্ক ছলেরো ড্রাইভংি করছ।ে তারা বপেরোয়া গততিে শহররে এক প্রান্ত থকেে অন্য প্রান্তে দাপয়িে বড়োচ্ছ।ে এমনতিে মাটি র্ভতি ট্রাক্টররে চাপে রাস্তাটরি বহোল দসা হচ্ছে তার পর আবার ট্রাক্টররে মাটি রাস্তায় পড়ে পচিরে রাস্তা র্কদমাক্ত হয়ে যাচ্ছ।ে যার ফলে সড়কে যাতায়াত করতে গয়িে প্রতনিয়িত পথচারীরা র্দূঘটনার শকিার হচ্ছ।ে উপজলো ট্রাক্টর সমতিরি সভাপতি মন্টিু জানান,কশেবপুরে প্রায় র্অধ শতাধকি ট্রাক্টর রয়ছেে এর মধ্যে ৩৪ টি ট্রাক্টরে মাট,ি বালি ও ইট বহন করার কাজে ব্যবহৃত হয়। ট্রাক্টর সড়কে চলাচল করা অবধৈ সটো আমরা জানি কন্তিু সরকারি কাজ ও মানুষরে প্রযোজনে অহরহ ট্রাক্টর ব্যবহার করা হয়। অবধৈ হওয়ায় সড়কে চলাচল করতে গয়িে অনকে ঝুটঝামলো হয় যে কারনে ৬বছর আগে ৩৪ জন ট্রাক্টর মালকিদরে নয়িে একটি কমটিি গঠন করা হয়। সড়কে সমস্যা হলে ওই কমটিরি মাধ্যমে সবকছিু ম্যানজে করা হয়। সড়কে অনকে অবধৈ যানবাহন চলাচল করে তাদরে বরিুদ্ধে তমেন ব্যবস্থা নয়ো হয় না কন্তিু ট্রাক্টর মালকিদরে নানাবধি ভোগান্তরি শকিার হতে হয়।কশেবপুর থানার অফসিার ইনর্চাজ মোঃ বোরহান উদ্দীন বলনে,ট্রাক্টররে বরিুদ্ধে থানা পুলশিরে অভযিান অব্যহত রয়ছে।ে এব্যাপারে উপজলো র্নবিাহী অফসিার এম এম আরাফাত হোসনে বলনে,ট্রাক্টররে বরিুদ্ধে ব্যবস্থা নয়ো হচ্ছ।ে চলতি বছরে গত মার্চ মাসে দু মাটি ব্যবসায়ীকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করা হয়েছিল।