কশেবপুরে র্সাটফিকিটে ও অনুমতি বিহীন কবরিাজ প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দখেযি়ে র্দীঘদনি ধরে মানুষরে হাড় জোড়ার নামে বভিন্নিভাবে রোগীদরে সাথে প্রতারণা করে হাজার হাজার টাকা হাতযি়ে নচ্ছিি বলে অভিযোগ উঠেছে।
কবিরাজি করে জমি জায়গায় কিনাসহ বহু টাকার মালিক হয়েছেন এই কবিরাজ আব্দুর রাজ্জাক।শনিবার দুপুরে উপজলোর পাঁজয়িা ইউনয়িনরে মাদারডাঙ্গা গ্রামরে সাতাইশকাটি মোড়ে বনাদি চিকিৎসালয়ে গিয়ে দেখা গেছে বাগরেহাট জলোর কচুয়া উপজলোর কামারগাতীর বগা গ্রামরে মৃত আব্দুল মান্নান শখেরে ছেলে শখে আব্দুর রাজ্জাক ভাঙ্গা হাড় জোড়া লাগানোর কাজ করছে। সেখানে প্রতিদিন উপজেলাসহ বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার রম্নগিরা আসেন। তিনি গাছ-গাছড়া দয়িে ওষুধ তরৈী করে এবং পুরাতন ঘ-িসহ বভিন্নি উপকরণ দয়িে মানুষরে ভাঙ্গা হাড়রে ভাঙ্গা হাড় জোড়া লাগানোর কবরিাজি চকিৎিসা প্রদান করছেন। সখোনে ভাঙ্গা হাড়রে চকিৎিসা দিচ্ছিন রম্নগিদেেেক।তিনি র্দীঘ ২৫ বছর র্পূবে কশেবপুর উপজলোর মাগুরখালী বাজারে ঘর ভাড়া নয়িে চকিৎিসা প্রদান করে হাজার হাজার টাকা হাতযি়ে নিয়েছে। গত এপ্রলি মাসে মাগুরখালী বাসা ছড়েে দইে। এরই মধ্যে উপজলোর পাঁজয়িা ইউনয়িনরে মাদারডাঙ্গা গ্রামরে সাতাইশকাটি মোড় সংলগ্ন জমি ক্রয় করে ঘর বধেে বসবাস করছেন কবরিাজ আব্দুর রাজ্জাক।বয়স বড়েে যাওয়ার কারণে বশেি ছুটাছুটি করতে না পারায় মাদারডাঙ্গা গ্রামরে বাড়তিইে রোগীদরে চকিৎিসা সবো প্রদান করে যাচ্ছিন তিনি। যার কোন র্সাটফিকিটে অনুমতির কছিুই ছলিনা তার নজি বাসায় ১৪ বডে তরৈি করে রোগীদরে র্ভতি রখেে চালাচ্ছলি অবধৈভাবে হাড়জোড়ার কাজ।২০২০ সালে প্রশাসনরে উপস্থতিি টরে পযে়ে সইে কবরিাজ আব্দুর রাজ্জাক পালযি়ে গিয়ে ছিলেন।তারপর প্রায় ২ মাস বন্ধ ছিলো তার চিকিৎসা। কিন্তু আবারো শুরম্ন করেছে বনাদি চিকিৎসালয় নামে র্সাটফিকিটে ও অনুমতি বিহীন কবিরাজি।কবরিাজ আব্দুর রাজ্জাকরে বরিুদ্ধে অবধৈভাবে হাড়জোড়ার কাজ বন্ধের জন্য প্রশাসনের নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এব্যাপারে কবরিাজ আব্দুর রাজ্জাকের কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের জানান,আমার বাপ-দাদারাও পারবিারকিভাবে মানুষরে ভাঙ্গা হাড় জোড়া লাগানোর কবরিাজি করত।আমি সংসার পরচিালনা কর।িআমার পত্রৈকি বাড়ি হাজি বাড়।ি কশেবপুররে অনকেইে ওই সময় অনকেরে বাড়তিে যয়েে আমি চকিৎিসা প্রদান করছে।িযে কারণে কশেবপুর বাসরি কথা চন্তিা করে কবরিাজি চকিৎিসা করে যাচ্ছি। এব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আলমগীর হোসেন বলেন,অনুমতি না নিয়ে কবিরাজি করতে পারবে না। তিনি অনুমতি বিহীন যদি কবিরাজের চিকিৎসা করে থাকে তাহলে তদন্ত্ম পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।