সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৬:২৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
সর্বশেষ সংবাদঃ
মাগুরায় ব্রিজের নিচে হতে উদ্ধারকৃত কঙ্কালের রহস্য উদঘাটন সহ মূল আসামি গ্রেফতার। ঝরে পড়া ৩০ শিশুকে স্কুলে ফেরাল জেলা প্রশাসক মাগুরা শালিখায় অসহায়, দুঃস্থ ও প্রতিবন্ধীদের মাঝে “এক পেট আহার অত:পর হাসি” এর পক্ষ থেকে খাবার বিতরণ প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গাপূজা ২০২৩ মাগুরার মহম্মদপুরে পুজা মন্ডপ পরিদর্শন ও অনুদান বিতরণ মাগুরা জেলার তিন উপজেলা নির্বাহী অফিসারগনের বিদায় এবং সদ্য তিন উপজেলা নির্বাহী অফিসারগনের যোগদান উৎসবমুখর পরিবেশে চলছে বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের নির্বাচন ইসলামী ব্যাংক কামারখালী বাজার আউটলেটের গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত মহম্মদপুরের বিনোদপুরে সাপের কামড়ে গৃহ বধূর মৃত্যু! মহম্মদপুরের বাবুখালী পুলিশ ফাড়ির সামনে কেরাম বোর্ড খেলার নামে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর জেলা প্রশাসক কর্তৃক মাগুরা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন মাগুরায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর ৪৮ তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস ২০২৩ পালন বেদনায় ভরা দিন  শেখ হাসিনা  রোড ৩২, ধানমন্ডি মাগুরার মহম্মদপুরে গরীব ও মেধাবী মেয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে ২০০টি বাই সাইকেল বিতরণ মাগুরা টিটিসির আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধী কার্যক্রম ও ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত মাগুরা প্রশাসন পরিবারের দুইজন সদস্যের বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক ২০২৩ অর্জন! সারাদেশে ৫০ টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধন করলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পিআইবি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন এর উদ্যোগে সাংবাদিকতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিশেষ মহড়ায় মাগুরা জেলা পুলিশ মহম্মদপুরে মাদক বিরোধী পৃথক পৃথক অভিযানে ৭২ পিচ ইয়াবা সহ০৩ জন মাদকব্যবসায়ী গ্রেফতার
Notice :
প্রিয় পাঠক   দৈনিক মাগুরার কথা   অনলাইন নিউজ পোর্টালে আপনাকে স্বাগতম । গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম মেনে বস্তু নিষ্ঠ তথ্য ভিত্তিক সংবাদ প্রচার করতে আমরা বদ্ধ পরিকর ।  বি:দ্র : এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা,  ছবি ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি । এখানে ক্লিক করুণ Apps  

ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণে ১০ হাজার কোটি টাকার প্যাকেজ আসছে

মাগুরার কথা ডেক্স / ৪৭৮ বার পঠিত হয়েছে।
নিউজ প্রকাশ : রবিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২০, ৬:২৯ অপরাহ্ন

ডেস্ক রিপোর্টঃ করোনাভাইরাসের সেকেন্ড ওয়েভে সম্ভাব্য ধাক্কা সামলাতে আরো একটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা হতে পারে। এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ একটি নীতিমালা তৈরির কাজ করছে বলে জানা গেছে। আর এ আকার ১০ হাজার কোটি টাকা হতে পারে বলে সূত্র জানিয়েছে।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা রাখতে ১ লাখ ২১ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছিলেন।

সম্প্রতি অর্থমন্ত্রণালয় আয়োজিত তিনদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ তুলে ধরা হয়। এসময় পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান আরো একটি প্যাকেজ ঘোষণার সম্ভাবনার কথা জানিয়ে ছিলেন। অনুষ্ঠানে তিনি বলেছিলেন, করোনার সেকেন্ড ওয়েভ মোকাবেলায় সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করে আরো একটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হতে পারে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী সিদ্ধান্ত নেবেন।

এ বিষয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সবুজ সংকেত পাওয়ার পরই অর্থমন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ একটি সভা করে। ওই সভায় প্রণোদনা প্যাকেজের নীতিমালা কেমন হবে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

তিনি বলেন, আগের প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় বিতরণকৃত ঋণের সুদের হার অনেকটা নমনীয় ছিল। তবে এবারের সুদের হার সর্বোচ্চ ১৪ শতাংশ নির্ধারণ করা হতে পারে। এই প্যাকেজের আকার নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা।

তিনি বলেন, করোনার প্রভাব মোকাবিলায় দেশের কুটির, ক্ষুদ্র ও ছোট উদ্যোক্তাদের (সিএমএসএমই) দ্রুত প্রণোদনা ঋণ দিতে এ প্যাকেজটি তৈরি করা হচ্ছে। এ জন্য ঋণ নীতিমালাও প্রায় চূড়ান্ত। এ খাতে একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা ঋণ পাওয়ার যোগ্য হতে পারেন।

জানা গেছে, ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে শুধু চলতি মূলধন খাতে এ প্রণোদনা ঋণ দেওয়া হবে। এ ঋণের সর্বোচ্চ সুদের হার হবে বছরে ১৪ শতাংশ। তবে গ্রাহক পর্যায়ে ঋণগ্রহীতাদের জন্য ৯ শতাংশ সুদ প্রযোজ্য হবে। অবশিষ্ট ৫ শতাংশ সুদ ভর্তুকি হিসেবে সরকার দেবে। তহবিলের মেয়াদ পাঁচ বছর। তবে সরকার সুদ ভর্তুকি দেবে এক বছর পর্যন্ত।

প্রস্তাবিত নীতিমালায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংক দশমিক ৫ শতাংশ সুদে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে অর্থায়ন করবে এবং অন্য দিকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ২ দশমিক ৫ শতাংশ সুদে এমএফআইগুলোকে অর্থায়ন করবে।

এমএফআই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের বিদ্যমান ঋণ স্থিতির সর্বোচ্চ ৩ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত ব্যাংক কিংবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে প্রণোদনা ঋণ তহবিলের আওতায় ঋণ নিতে পারবে। একটি ক্ষুদ্র ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ তিনটি ব্যাংক কিংবা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিতে পারবে, তবে মোট গৃহীত ঋণ নির্ধারিত ঋণসীমার মধ্যে থাকতে হবে।

গৃহীত ঋণের ন্যূনতম মেয়াদ হবে দুই বছর। ক্ষুদ্র ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহক পর্যায়ে তাদের মোট প্রদেয় ঋণের ৪৫ শতাংশ ট্রেডিং খাতে এবং ৫৫ শতাংশ উৎপাদন ও সেবা খাতে বিতরণ করতে পারবে। বিতরণকৃত ঋণের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে ক্ষুদ্র ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজস্ব ব্যবস্থাপনা পদ্ধতিতে গ্রাহক পর্যায়ে নিয়মিত মনিটরিং অব্যাহত রাখতে হবে।

তবে ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে গ্রাহক নির্বাচন, ঋণ বিতরণ সংশ্লিষ্ট ব্যয়, গ্রেস পিরিয়ড, ঋণের কিস্তি, ঋণ আদায়, ঋণ শ্রেণিকরণ ও মনিটরিং ইত্যাদি বিষয় ‘এমআরএ’ ও ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানের বিদ্যমান নীতিমালা অনুযায়ী পরিচালিত হবে। একই সঙ্গে ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য প্রস্তাবিত নীতিমালায় বেশ কিছু শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে।


এই বিভাগের আরও খবর
এক ক্লিকে বিভাগের সবখবর
error: Content is protected !!
error: Content is protected !!