লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার ভেলাবাড়ী ইউনিয়নে ৬ নং ওয়ার্ডের মোঃ বেলাল হোসেন (৩৫) পিতা রইচুল ইসলাম, তার আপন মামি মোছাঃ সাহিদা বেগম (৪০ একাধিক শারীরিক সম্পর্ক করেন। সাহিদা বেগম,৪০ স্বামী ছবুর উদ্দিন জানান, ভেলাবাড়ী ইউনিয়নের মহিষতুলী ৫ নং ওয়ার্ডের মোঃ বেলাল হোসেন ৩৫ পিতা রইছুল ইসলাম থানা আদিতমার লালমনিহাট। সম্পর্কে আপন ভাগিনা হয়।স্বামীর বাড়ি ও আসামির বাড়ি পাশাপাশি উক্ত আসামী আমার স্বামীর বাড়িতে আসা যাওয়া কালে এক পর্যায়ে তাহার সহিত পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়িয়ে উঠে। এমন অবস্থায় ঘটনার দিন ১৯-৫-২৫ রাত আনুমানিক ৮ ঘটি কার সময় আমি আমার স্বামীর বাড়ি হইতে লালমনিরহাট জেলা কারাগারে আমার দেবর মোঃ সুলতান কে দেখতে গেলে উক্ত আসামী জেলা কারাগারের সামনে দেখা পাইয়া আমাকে আজকে বিবাহ করিবে বলিয়া কৌশলে লালমনিরহাট ঘর বানভাসা স্থান রোড খুটা মারা মোঃ মিজানুর রহমান পিতা মৃত্যু বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজার রহমানের বাসায় লইয়া যায়। আসামি আমাকে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে উক্ত বাসা ভাড়া নেয়। তারপর উক্ত বাসায় আসামি তিন দিন রাখিয়া আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে আমার সহিত একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করে। গত ২২/৫, ২০২৫, সকাল ১০ ঘটিকায় আসামি আমাকে কাজী অফিসে লইয়া যাওয়ার কথা বলিয়া লালমনিরহাট ইস্টিশনের পাশে রাখিয়া কৌশলে পালিয়ে যায়। পরে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষায় থাকিয়া খুটামারা মিজানুর রহমান এর বাড়িতে ফেরত আসিয়া দেখি আমার ভ্যানিটি ব্যাগের ভিতরে, ১,২০.০০০, হাজার টাকা সহ ১ ভরি স্বর্ণালংকার যাহার মুল্য ১,৬০.০০০, হাজার আসামি চুরি করা বিষয় টি আত্মগোপন করিলে আমার বাবার বাড়িতে আসিয়া এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ কে ঘটনার বিষয়টা জানাই। উক্ত ঘটনায় সাক্ষী সোলায়মান আলী ৪৫ পিতা মোহাম্মদ আলী, নার্গিস বেগম ৪০,মোছাঃ মিনি বেগম ৪৫,বিষয়টি মীমাংসা না হলে আদিতমারি থানায় অভিযোগ করলে আসামি পালিয়ে থাকেন। গত শনিবার ভোর রাতে র্যাব ১৫ তাকে গ্রেফতার করে আদিতমারি থানায় সোর্পদ করে,পরে গতকাল আদালত থেকে আসামিকে কারাগারে প্রেরণ করেন।