বিএনপি নেতা মইফুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে বিগত সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলাসহ নানা অভিযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছে এলাকাবাসী বিগত ফ্যসিস আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আওয়ামী লীগ নেতাদের ছত্রছায়ায় বিভিন্ন চাঁদাবাজি ও মাদক মামলার সাথে জড়িত বলে জানা যায়। নগরী তেরখাদিয়ার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী রাসেল ওরফে ইয়াবা রাসেলের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে বিএনপি নেতা মইফুলের। রাসেল বর্তমানে কারাগারে থাকলেও তার অবৈধ মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে রয়েছেন বর্তমান বিএনপি নেতা মইফুল ইসলাম।
বিগত সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে অবৈধ টাকা দিয়ে নিজেকে ১৪ নং ওয়ার্ড পশ্চিম বিএনপি’র সভাপতি পদ নিয়ে আরো বেপরোয়া মাদক ব্যবসার সম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন এই মইফুল ইসলাম প্রতিবাদ করলেই চাঁদাবাজি সহ-মামলা দিয়ে মানুষকে হয়রানি তার মূল লক্ষ্য বলে জানাই এলাকাবাসী।
অভিযুক্ত যুবদল নেতা মোফাজ্জল বলেন, মইফুল ইয়াবা বিক্রি করেন। এলাকার পরিবেশ তিনি নষ্ট করছেন। তাই তাঁকে শুধু মাদক কারবার ছাড়তে বলা হয়েছে। চাঁদা দাবি করা হয়নি। মাদক কারবার ছাড়তে বলার কারণে তিনি মিথ্যা অভিযোগ তুলেছেন।
মহানগর যুবদলের সদস্যসচিব রফিকুল ইসলাম রবি বলেন, ‘বিএনপি নেতা মইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলাসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। মোফাজ্জলের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির যে অভিযোগ আনা হচ্ছে, সেটি ভিত্তিহীন।’
এ ব্যাপারে রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) মুখপাত্র অতিরিক্ত উপকমিশনার গাজিউর রহমান বলেন,
মাদকের বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।